হাতছানি
================
পরাগ ভট্টাচার্য্য
================
পাপ, পাপে ছেয়ে গেছে
পৃথিবীর ধ্বংসের দিন আগতপ্রায়
অনেকের কথা, হতাশ যারা
তারা দুঃখে আরও কাতর হয়ে বলছে
দেখতে পাচ্ছ না, প্রাকৃতিক দুর্যোগ
কখনো ভূমিকম্পের ভয়াবহতা
সাথে জলোচ্ছ্বাসের ভয়ংকর রূপ
প্রবল ঝড়ের তান্ডব, বন্যার বিভীষিকা
আবার এখন ভাইরাসের তীব্র সংক্রমণ
দিকে দিকে মানুষের কান্নার আওয়াজ
পুড়ছে জঙ্গল, ঝলসে যাচ্ছে পশুপাখি
এসবই সেই ধ্বংসের নিদর্শন
আরও হবে , বারবার হবে , পৃথিবী শুদ্ধ হবে
মানুষের অসহায়তা ফুটে উঠছে কথায়
বুঝতে পারছে অনেকেই
হিংসা, অবিচারে ছেয়ে গেছে পৃথিবী
কিছু মানুষ মদমত্ত হয়ে
ন্যায় অন্যায়ের তোয়াক্কা না করে
সৃষ্টি করছে এক অসহ্য পরিস্থিতি
যখন তারা শাসকের যায়গায়
ত্রাহি ত্রাহি রব উঠেছে চারিদিকে
নিস্তার পেতে পেতে, অনেক দেরী হয়ে যাচ্ছে
পরিস্থিতি বদলে যাচ্ছে, প্রতিনিয়ত,
আজ আমরা নিজেদের কথা বেশি ভাবি
অন্যের মুশকিলে আনন্দ পাই
এভাবেই নিজেরা নিজেদের ধ্বংস করছি
প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে
মানুষের মাঝে ভেদাভেদ উপভোগ করছি
মানুষের যন্ত্রনায় উপহাস করছি
মানুষের বিশ্বাসের অমর্যাদা করছি
সাধারণ মানুষ হয়েছি অভিনেতা
উদ্দেশ্য একটাই, স্বার্থসিদ্ধি
সম্পূর্ণ ভুলে যাচ্ছি ওদের কথা
যাদের চোখের জলে সুনামি আসে
যাদের বুকচাপা দুঃখে মাটিও কাঁপে
যাদের রক্তঝরা শরীর, সবুজ মুছে দেয়
আমাদের ভুলে, মাটি সরছে একটু একটু করে
আমাদেরই ভুলে কমছে অক্সিজেন
আমরাই কেটে চলেছি গাছের ডাল
এমনিভাবে কোনো একদিন
ভুল কাজের মাশুল আর দিতে পারব না
আমরাই হয়তো নিজেদের দেব বিসর্জন,
এখনও সময় আছে, কাজ অনেক
নিজেদের শুদ্ধিকরণ, সবচেয়ে কঠিন
যদি পারি, হয়তো পৃথিবী আবার
ফিরে পাবে তার গতি, ফিরে পাবে যৌবন।
================
পরাগ ভট্টাচার্য্য
================
পাপ, পাপে ছেয়ে গেছে
পৃথিবীর ধ্বংসের দিন আগতপ্রায়
অনেকের কথা, হতাশ যারা
তারা দুঃখে আরও কাতর হয়ে বলছে
দেখতে পাচ্ছ না, প্রাকৃতিক দুর্যোগ
কখনো ভূমিকম্পের ভয়াবহতা
সাথে জলোচ্ছ্বাসের ভয়ংকর রূপ
প্রবল ঝড়ের তান্ডব, বন্যার বিভীষিকা
আবার এখন ভাইরাসের তীব্র সংক্রমণ
দিকে দিকে মানুষের কান্নার আওয়াজ
পুড়ছে জঙ্গল, ঝলসে যাচ্ছে পশুপাখি
এসবই সেই ধ্বংসের নিদর্শন
আরও হবে , বারবার হবে , পৃথিবী শুদ্ধ হবে
মানুষের অসহায়তা ফুটে উঠছে কথায়
বুঝতে পারছে অনেকেই
হিংসা, অবিচারে ছেয়ে গেছে পৃথিবী
কিছু মানুষ মদমত্ত হয়ে
ন্যায় অন্যায়ের তোয়াক্কা না করে
সৃষ্টি করছে এক অসহ্য পরিস্থিতি
যখন তারা শাসকের যায়গায়
ত্রাহি ত্রাহি রব উঠেছে চারিদিকে
নিস্তার পেতে পেতে, অনেক দেরী হয়ে যাচ্ছে
পরিস্থিতি বদলে যাচ্ছে, প্রতিনিয়ত,
আজ আমরা নিজেদের কথা বেশি ভাবি
অন্যের মুশকিলে আনন্দ পাই
এভাবেই নিজেরা নিজেদের ধ্বংস করছি
প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে
মানুষের মাঝে ভেদাভেদ উপভোগ করছি
মানুষের যন্ত্রনায় উপহাস করছি
মানুষের বিশ্বাসের অমর্যাদা করছি
সাধারণ মানুষ হয়েছি অভিনেতা
উদ্দেশ্য একটাই, স্বার্থসিদ্ধি
সম্পূর্ণ ভুলে যাচ্ছি ওদের কথা
যাদের চোখের জলে সুনামি আসে
যাদের বুকচাপা দুঃখে মাটিও কাঁপে
যাদের রক্তঝরা শরীর, সবুজ মুছে দেয়
আমাদের ভুলে, মাটি সরছে একটু একটু করে
আমাদেরই ভুলে কমছে অক্সিজেন
আমরাই কেটে চলেছি গাছের ডাল
এমনিভাবে কোনো একদিন
ভুল কাজের মাশুল আর দিতে পারব না
আমরাই হয়তো নিজেদের দেব বিসর্জন,
এখনও সময় আছে, কাজ অনেক
নিজেদের শুদ্ধিকরণ, সবচেয়ে কঠিন
যদি পারি, হয়তো পৃথিবী আবার
ফিরে পাবে তার গতি, ফিরে পাবে যৌবন।
আপনার প্রাঞ্জল লেখনী আমাদের সমৃদ্ধ করেছে। অন্যমনে সাহিত্য আপনাকে শুভেচ্ছা জানায়।
উত্তরমুছুন