কাউকে দেখছি না কেনো! রাতুল? মেঘা! কেউ নেই! আমি কোথায়? এ কি! সাদা চাদরে মুড়ে রেখেছে কেনো আমায়! কারা রেখেছে এভাবে! পাশের বাড়ির অবনি দা কাল কোভিডে মারা গেছে। তার বডি টা পর্যন্ত দেয় নি বাড়ির কাউকে। চতুর্দিকে মহামারীর খবর, পৃথিবী যেনো ধ্বংসের খেলায় মেতেছে।আমারও তো অফিস যাওয়ার সময় মাথার যন্ত্রনা করছিল। জ্বরের মত মনে হচ্ছিল। তারপরে রাস্তায় কি জ্যাম,রোজ ই মিটিং,মিছিল চলছে। এই অন্ধকার দিন যে কবে শেষ হবে!
উফফ্।ভারী হাত ত কিছুতেই ওঠাতে পারছিনা। আমার চশমা কই! কোথায় শুয়ে আচি আমি! সরু ছোট্ট একটা জায়গা! মাথায় বলিস কই? এটা তো একটা গাড়ি।কাঁচঢাকা। আমার দমবন্ধ হয়ে আসছে।
ও কিসের গন্ধ! ছাইয়ের না আগুনের! কি গোলে পড়ছে? আমার রক্ত,আমার ঘাম।আগুন ছুঁয়েছে আমায়! এভাবে কি সবাই কে ছোঁবে সে
এত সাহস তাকে কে দিল! আর একটু বাকি আছি আমি। এখনও চোখ জেগে আছে। মেঘা তুমি কোথায়! রাতুল এলি বাবা! একবার যে তোদের দেখতে চাই। আমার গলা শুকিয়ে আসছে,একটু জল দাও। শুনছো তোমরা? চারিদিকে বড্ড তেষ্টা। আগুন কি খাওয়া যায়!
মেঘার ধাক্কায় জেগে উঠে বুঝলাম মৃত্যুর জন্য একটা জীবন অপরিহার্য।ধ্বংসের আগে বেঁচে ওঠার নাম ই ধর্ম।
উফফ্।ভারী হাত ত কিছুতেই ওঠাতে পারছিনা। আমার চশমা কই! কোথায় শুয়ে আচি আমি! সরু ছোট্ট একটা জায়গা! মাথায় বলিস কই? এটা তো একটা গাড়ি।কাঁচঢাকা। আমার দমবন্ধ হয়ে আসছে।
ও কিসের গন্ধ! ছাইয়ের না আগুনের! কি গোলে পড়ছে? আমার রক্ত,আমার ঘাম।আগুন ছুঁয়েছে আমায়! এভাবে কি সবাই কে ছোঁবে সে
এত সাহস তাকে কে দিল! আর একটু বাকি আছি আমি। এখনও চোখ জেগে আছে। মেঘা তুমি কোথায়! রাতুল এলি বাবা! একবার যে তোদের দেখতে চাই। আমার গলা শুকিয়ে আসছে,একটু জল দাও। শুনছো তোমরা? চারিদিকে বড্ড তেষ্টা। আগুন কি খাওয়া যায়!
মেঘার ধাক্কায় জেগে উঠে বুঝলাম মৃত্যুর জন্য একটা জীবন অপরিহার্য।ধ্বংসের আগে বেঁচে ওঠার নাম ই ধর্ম।
আপনার প্রাঞ্জল লেখনী আমাদের সমৃদ্ধ করেছে। অন্যমনে সাহিত্য আপনাকে শুভেচ্ছা জানায়।
উত্তরমুছুন