আমি তার চোখের দিকে তাকাই, নম্র দৃষ্টিতে অপ্রাপ্তির ঝিমধরা বিষাদ দেখতে কি চাই ?
কিন্তু পাই না । বরং দেখি, আনমনা প্রবাস, চোখের কোলে অস্পষ্ট, অনর্গল, অপ্রশস্ত গিরিখাত । কপালের দুই পাশে আবছা আলোয় তন্দ্রাচ্ছন্ন নীল অভয়ারণ্য, ডিনার টেবিলে ভুলে ফেলে যাওয়া অর্গানিক ফুড ।
ওর মনটার কথা ভাবি, দেখি যতিচিহ্নের যথেচ্ছ বিন্যাস, যেন অবসন্ন, বিস্মৃত বকুল ফুলের মাস !
হৃদয়ের কথা ভাবি ! ছেলেকে নয়ের নামতা শেখানোর একঘেয়ে, একটানা সুর ভেসে আসে ! মৃত নদীর বুকে জীর্ণ ভেলার মতো, তার মুখের উপর ভেসে উঠতে চায় যেন অনাগত, প্রসন্ন কতগুলি বলিরেখা ।
ওদিকে হয়তো ততক্ষণে ছাদে মেলে দেওয়া কাপড়গুলি শুকিয়ে গিয়েছে ।
ক্লিপগুলোয় লেগে আছে রোদতপ্ত দিবসের জ্বরতপ্ত শ্বাস । একা আমারই চেয়ে চেয়ে মেটে না আশ ? বেলা পড়ে আসে । সে আমায় ফেলে রেখে ছাদে চলে যায় । আমি হাতে মুঠোফোন চেপে ধরে, তার প্রোফাইল পিকচারে চোখ বেঁধে, অকৃত্রিম দেমাকে ভাবি, এভাবেই মেয়েরা ফেলে রেখে চলে যায়, অতৃপ্ত মধুমাস !
কিন্তু পাই না । বরং দেখি, আনমনা প্রবাস, চোখের কোলে অস্পষ্ট, অনর্গল, অপ্রশস্ত গিরিখাত । কপালের দুই পাশে আবছা আলোয় তন্দ্রাচ্ছন্ন নীল অভয়ারণ্য, ডিনার টেবিলে ভুলে ফেলে যাওয়া অর্গানিক ফুড ।
ওর মনটার কথা ভাবি, দেখি যতিচিহ্নের যথেচ্ছ বিন্যাস, যেন অবসন্ন, বিস্মৃত বকুল ফুলের মাস !
হৃদয়ের কথা ভাবি ! ছেলেকে নয়ের নামতা শেখানোর একঘেয়ে, একটানা সুর ভেসে আসে ! মৃত নদীর বুকে জীর্ণ ভেলার মতো, তার মুখের উপর ভেসে উঠতে চায় যেন অনাগত, প্রসন্ন কতগুলি বলিরেখা ।
ওদিকে হয়তো ততক্ষণে ছাদে মেলে দেওয়া কাপড়গুলি শুকিয়ে গিয়েছে ।
ক্লিপগুলোয় লেগে আছে রোদতপ্ত দিবসের জ্বরতপ্ত শ্বাস । একা আমারই চেয়ে চেয়ে মেটে না আশ ? বেলা পড়ে আসে । সে আমায় ফেলে রেখে ছাদে চলে যায় । আমি হাতে মুঠোফোন চেপে ধরে, তার প্রোফাইল পিকচারে চোখ বেঁধে, অকৃত্রিম দেমাকে ভাবি, এভাবেই মেয়েরা ফেলে রেখে চলে যায়, অতৃপ্ত মধুমাস !
প্রিয় কবি,অন্যমনে সাহিত্য বড়দিন সংখ্যায় আপনাকে পেয়ে গর্বিত ও আশান্বিত । আমরা আপনাকে শুভকামনা ও শুভেচ্ছা জানাই।
উত্তরমুছুন