দেখেছিস সুমনার ছেলে কত বড় হয়ে গেছে! হ্যা মা বাবা ছাড়াই তো মানুষ হয়ে গেল! বাদ দে তো ওরকম মা থাকার থেকে না থাকা ভালো! হ্যা যা বলেছিস,মাঝখান থেকে দিলিপ দার জীবন টা নষ্ট হয়ে গেল! হ্যা রে দিলিপ দা কে খুব মনে পড়ে! ছেলেটা তো দিলিপ দার মতোই হয়েছে! হ্যা রঙ পেয়েছে মায়ের মতো! কিছুই বলা যায়না,বড় হয়ে মায়ের স্বভাব না পায়! এগুলো সবই পাড়া প্রতিবেশী দের কথপোকথন।
বিয়ের পর সুমনা বাপের বাড়ির সাথে খুব বেশিই যোগাযোগ রেখে চলে,দিলিপের মায়ের আপত্তি কানেই তোলে না! দিলিপ খুব শান্ত স্বভাবের, মা আর বৌ দুজনের মুখের ওপর কথা বলতে পারে না।
সুমনা আসলে সৃজিত কে ভুলতে পারে না,সৃজিত সুমনাদের বাড়ির চিলেকোঠার ঘরেই ভাড়া থাকে,আর্মি তে ক্যেজুয়াল কর্মি হিসেবে কাজ করে,সুমনার সাথে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়,বিয়ের আগেই!
সুমনা মায়ের কথায় অন্যত্র বিয়ে করে। সুমনার মা বুঝতে পারে এত ঘন ঘন কেন ও বাপের বাড়ি আসে। সুমনার অজান্তে একদিন সৃজিত কে বাড়ি ছাড়তে বলে,সৃজিত রাজি হয় না,বাড়ি খোঁজার অজুহাতে আরো কিছুদিন থাকার অনুমতি আদায় করে। সুমনা বিকেলে বাড়ি এলে সৃজিত সব বলে দেয়,সুমনা মায়ের সাথে চরম আশান্তি করে বেরিয়ে যায়।
বেশ কয়েক বছর ভালোই চলছিল,নিজের সন্তান,স্বামী শ্বাশুড়ি নিয়ে।
সুমনা মায়ের কথায় অন্যত্র বিয়ে করে। সুমনার মা বুঝতে পারে এত ঘন ঘন কেন ও বাপের বাড়ি আসে। সুমনার অজান্তে একদিন সৃজিত কে বাড়ি ছাড়তে বলে,সৃজিত রাজি হয় না,বাড়ি খোঁজার অজুহাতে আরো কিছুদিন থাকার অনুমতি আদায় করে। সুমনা বিকেলে বাড়ি এলে সৃজিত সব বলে দেয়,সুমনা মায়ের সাথে চরম আশান্তি করে বেরিয়ে যায়।
বেশ কয়েক বছর ভালোই চলছিল,নিজের সন্তান,স্বামী শ্বাশুড়ি নিয়ে।
হঠাৎ সৃজিতের সাথে শিয়ালদায় দেখা,সৃজিত পার্মানেন্ট হয়ে যাওয়ার খবর দেয়,সুমনা মিষ্টি খেতে চায়,সৃজিত একদিন চলে আসতে বলে,একা। সুমনা এলে ওকে পুরোনো প্রেমের দোহাই দিয়ে সহবাসের অনুমতি চায়।সুমনা রাজি হয়না,বলে স্বামী সন্তান নিয়ে বেশ আছি,তুমি এবার একটা বিয়ে করে নাও। সুমনা বাইরে বেরিয়ে দিলিপ কে ফোন করে,কিছু সংসারী কথাবার্তা হয়।
সৃজিত এবার ফোন করে ব্যাতিব্যাস্ত করে তোলে,সুমনা সব কথাই পাশ কাটিয়ে যায়।একদিন দিলিপ জানতে পারে!
সুমনার অতীতের কথা।সুমনা দিলিপের কাছে সাহায্য চায়। সুমনা আর দিলিপ একদিন ব্যারাকে দেখা করে এসপাড় নয় ওসপাড় সামঝোতা করবে বলে তৈরি থাকে। সৃজিত সুমনা কে একা আসতে বলেছিল,কিন্তু দিলিপ কে দেখেই সৃজিতের মাথা গরম হয়ে যায়! নিজের রিভলবার নিয়ে দিলিপ কে তাক করে!
সুমনা বাঁচাতে এলে সুমনা গুলিবিদ্ধ হয়! সৃজিত পালাবার সময় দিলিপ কেও গুলি করে পালায়!
সৃজিত এবার ফোন করে ব্যাতিব্যাস্ত করে তোলে,সুমনা সব কথাই পাশ কাটিয়ে যায়।একদিন দিলিপ জানতে পারে!
সুমনার অতীতের কথা।সুমনা দিলিপের কাছে সাহায্য চায়। সুমনা আর দিলিপ একদিন ব্যারাকে দেখা করে এসপাড় নয় ওসপাড় সামঝোতা করবে বলে তৈরি থাকে। সৃজিত সুমনা কে একা আসতে বলেছিল,কিন্তু দিলিপ কে দেখেই সৃজিতের মাথা গরম হয়ে যায়! নিজের রিভলবার নিয়ে দিলিপ কে তাক করে!
সুমনা বাঁচাতে এলে সুমনা গুলিবিদ্ধ হয়! সৃজিত পালাবার সময় দিলিপ কেও গুলি করে পালায়!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন