দিন পাঁচেক হয়ে গেছে মিমি দিদার কাছে এসেছে। গরমের ছুটিটার অপেক্ষায় থাকে সারাবছর। এই সময় মায়ের সাথে বকুলগ্রামে দিদার কাছে এসে এক মাস তারা থাকে। বাবা তো সেই কোথায় যেন একটা বর্ডারে পোস্টিং, নামটা মিমি কিছুতেই মনে করতে পারেনা বড্ড খটমট নাম। এখানে তারা দিদা আর ছোটমামার সাথে হইহই করে ছুটিটা কাটিয়ে দেয়, পড়াশোনার তেমন চাপ থাকে না।
আজ মামু কাজে চলে যাওয়ার পর মা আর দিদাকে বলে মিমি একটু ঘুরতে বেরোয়। মা বার বার বলে দিয়েছে মিমি যেনো পুকুরের কাছে না যায়। খবর পেলে একা ঘুরতে বেরোনো তার একদম বন্ধ করে দেবে। মিমিও লক্ষ্মী মেয়ের মত মায়ের কথায় ঘাড় নেড়ে বেরিয়ে পড়ে। এর আগেরবার যখন এসেছিলো তখন সে ক্লাস ফাইভে পড়ত। মামু,সুজনদাদুর বাড়ির সামনে থেকে যাওয়ার সময় বলেছিলো...
আজ মামু কাজে চলে যাওয়ার পর মা আর দিদাকে বলে মিমি একটু ঘুরতে বেরোয়। মা বার বার বলে দিয়েছে মিমি যেনো পুকুরের কাছে না যায়। খবর পেলে একা ঘুরতে বেরোনো তার একদম বন্ধ করে দেবে। মিমিও লক্ষ্মী মেয়ের মত মায়ের কথায় ঘাড় নেড়ে বেরিয়ে পড়ে। এর আগেরবার যখন এসেছিলো তখন সে ক্লাস ফাইভে পড়ত। মামু,সুজনদাদুর বাড়ির সামনে থেকে যাওয়ার সময় বলেছিলো...
- শোন মিমি এই বাড়িতে ভুলেও একা আসবি না। খুব অদ্ভুত বাড়ি একটা। অনেকেই অনেক কথা বলে।
- মানে কি বলতে চাইছ মামু এটা ভূতের বাড়ি?
- মানে কি বলতে চাইছ মামু এটা ভূতের বাড়ি?
- আরে না না ভূত বলে কিছু হয়না। কিন্তু ফাঁকা বাড়ি তো ভিতর থেকে কত রকমের শব্দ আসে। সবাই মানা দিন পাঁচেক হয়ে গেছে মিমি দিদার কাছে এসেছে। গরমের ছুটিটার অপেক্ষায় থাকে সারাবছর। এই সময় মায়ের সাথে বকুলগ্রামে দিদার কাছে এসে এক মাস তারা থাকে। বাবা তো সেই কোথায় যেন একটা বর্ডারে পোস্টিং, নামটা মিমি কিছুতেই মনে করতে পারেনা বড্ড খটমট নাম। এখানে তারা দিদা আর ছোটমামার সাথে হইহই করে ছুটিটা কাটিয়ে দেয়, পড়াশোনার তেমন চাপ থাকে না।
আজ মামু কাজে চলে যাওয়ার পর মা আর দিদাকে বলে মিমি একটু ঘুরতে বেরোয়। মা বার বার বলে দিয়েছে মিমি যেনো পুকুরের কাছে না যায়। খবর পেলে একা ঘুরতে বেরোনো তার একদম বন্ধ করে দেবে। মিমিও লক্ষ্মী মেয়ের মত মায়ের কথায় ঘাড় নেড়ে বেরিয়ে পড়ে। এর আগেরবার যখন এসেছিলো তখন সে ক্লাস ফাইভে পড়ত। মামু,সুজনদাদুর বাড়ির সামনে থেকে যাওয়ার সময় বলেছিলো...
- শোন মিমি এই বাড়িতে ভুলেও একা আসবি না। খুব অদ্ভুত বাড়ি একটা। অনেকেই অনেক কথা বলে।
- মানে কি বলতে চাইছ মামু এটা ভূতের বাড়ি? করে তাই।
-আচ্ছা বেশ বলছ যখন তখন ঢুকবো না।
বাড়ি থেকে বেড়িয়ে কিছুটা দূরে এসেই শুভ্রমাসির মুদি দোকান। মিমিকে দেখতে পেয়েই শুভ্রামাসি ডাক দেয়।
- এই মিমি কই যাস? আয় আমার কাছে একটু গল্প করি।
- কেন তোমার দোকানে কেউ নেই বুঝি,তা এখন তো অনেক ভিড় থাকে এখানে।আজ সব কই গেছে।
-আজ শনিবার তো অনেকেই হাটে গেছে। তাই ভিড় নেই। নে দুটো মুড়ির মোয়া খা। তুই তো ভালোবাসিস। তুই আসার আগেই তোর দিদা তোর পছন্দের সব নিয়ে যায় আমার কাছ থেকে।
- হ্যাঁ শুভ্রামাসি আমি মোয়া খেতে খুব ভালোবাসি। তবে এখন বসব না মা জলদি ফিরতে বলেছে। আমি একটুখানি ঘুরেই বাড়ি চলে যাবো নয়তো মা বকবে।
- আচ্ছা বেশ তাই যা। পাশের কলে হাতটা ধুয়ে নিস নয় চিটচিট করবে।
- টাটা, পরে আসব আবার মামুর সাথে।
এই বলে মিমি বেরিয়ে পরে। রাস্তার ধারের ছোট ছোট ফুল গাছ প্রজাপতি নানারকমের পাখি দেখতে দেখতেই সে অনেকটাই পথ চলে আসে। হঠাৎ খেয়াল হয় তার আরে এটা তো সুজনদাদুর বাড়ি!
আজ বাড়িটার সামনে এসে কিছুতেই নিজেকে আটকাতে পারলো না মিমি, গুটি গুটি পায়ে ভেতরে গেলোই সে। ভাঙ্গাচোরা বাড়ি কেউ কোথাও নেই। সে ভিতর বাড়ির দরজা খুলে ভেতরে যেতেই কতগুলো পায়রা উড়ে গেলো। মিমির বুকের ভিতর ছ্যাৎ কতে উঠলো। তবুও সে পিছিয়ে আসার পাত্রী নয়। আরেকটু ভেতরে যেতেই একটা ছোট ঘর। মিমি দেখে অবাক একটা ছোট ছেলে সেখানে বসে প্যাস্টেল কালার দিয়ে ছবি আঁকছে। মিমি তাকে ডেকে বলল...
- ও ভাই তুমি একা একা এখানে ছবি আঁকছ ভয় করেনা?
ছেলেটা মুখ না তুলেই বলল আমার বাড়ি এখানে আমার ভয় করবে কেন। এখন কেউ বাড়ি নেই তাই ছবি আঁকছি। তুমি কে, আগে তো দেখিনি?
- আমি মিমি, এখানে আমার দিদার বাড়ি। গরমের ছুটিতে আসি প্রতিবছর। যদিও আমায় ছোটমামা এই বাড়িতে ঢুকতে নিষেধ করেছিলো। কেন করেছিলো জানিনা তবে আমার তো তেমন কিছু মনে হল না।
- হুম আমাদের বাড়িটা সবাই ভয় পায়। ভাঙ্গাচোরা বাড়ি হলেই কি ভূতের বাড়ি হয়?
-সেই তো। ভূতের বাড়ি হলে কি তুমি ছবি আঁকতে এখানে বসে?
- তুমি আঁকবে ছবি?
- হ্যাঁ যদি তুমি রঙ আর কাগজ দাও।
- বেশ তবে তোমার আঁকা ছবিটা আমায় দিয়ে যেতে হবে।
- আচ্ছা বেশ তাই দেবো।
এরপর মিমি একটা সুন্দর গ্রামের ছবি এঁকে ছেলেটাকে দেয় আর বলে...
- তোমার নাম টা বল আমি কাগজের পিছনে লিখে দিই।
- আমার নাম তুতুন। তুমি এত সুন্দর ছবি আঁকতে পারো। এই চারটে রঙ তুমি উপহার নাও আমার থেকে।
এই বলে সে লাল নীল সবুজ আর কালো রঙের, রঙ পেন্সিল মিমিকে উপহার দেয়।
মিমি রঙ গুলো তার স্কার্টের পকেটে করে নিয়ে আসে তুতুন কে বিদায় জানিয়ে।
বিকালে মামু এলে মামুকে বলে যে সে আজ একটা অন্যায় করেছে। মামু না করা স্বত্বেও সে সুজনদাদুর বাড়িতে ঢুকেছে। আর সেখানে মিমি ভয় পাওয়ার মত কিছুই দেখেনি। বরং তুতুনের সাথে ছবি এঁকে বেশ ভালোই সময় কাটিয়েছে। মামু জিজ্ঞাসা করে...
- তুতুন! তুই তাকে কোথায় পেলি?
- কেন সেতো তার ঘরে বসেই ছবি আঁকছিলো। বাড়িতে আর কেউ ছিলোনা। তুতুন আমায় চারটে রঙ পেন্সিলো দিয়েছে।
- রঙ পেন্সিল! কই দেখা তো আমায়। মাকে দিদাকে বলেছিস কথাটা?
- না বলিনি তোমাকেই বললাম।
- রঙ গুলো দেখা আমায়
- এইতো আমার পকেটেই আছে।
মিমি পকেটে হাত ঢুকিয়ে কিছুই পায়না। ছুটে ঘরের ভিতরে তার ব্যাগটায় খুঁজে আসে। নাহ কোথাও নেই রঙ গুলো। সে বাইরে এসে মামুকে বলে...
- মামু কোথাও হারিয়ে ফেলেছি রঙ গুলো। পাচ্ছিনা খুঁজে।
- মিমি রঙ গুলো তুই পাসনি তাই পাচ্ছিস না। তোকে বার বার মানা কিরেছিলাম ওবাড়িতে না ঢুকতে। ওই বাড়িতে কেউ থাকেনা, সবাই মারা গেছে বছর তিনেক আগে। ফুড পয়জন হয়ে। আর যে তুতুনের কথা বলছিস সেও...
- কি বলছ মামু আমি আজ দুপুরেই তুতুনকে ছবি এঁকে উপহার দিয়ে এসেছি। তুমি চল দেখবে।
- আজ তো রাত হয়ে এলো মিমি। কাল সকালে যাবো এখন ভিতরে যা।
পরেরদিন সকালে মামু কাজে যাওয়ার আগেই মিমি জোর করে টানতে টানতে মামুকে নিয়ে যায় ওই বাড়িতে। ভিতরে ঢুকে দেখে কাল যে ঘরে সে আর তুতুন ছবি আঁকছিলো। সেই ঘরে একটা মরচে পরা তালা ঝুলছে। পাশের জানলাটা খোলা সেখান থেকে দুজন উঁকি মেরে দেখে, ঘরের মেঝেতে পুরানো কিছু ছবি আঁকার কাগজ আর প্যাস্টেল কালার ছড়িয়ে আছে। হঠাৎ মিমি কাঁপতে থাকে। তার মামু কোলে করে জলদি তাকে বাড়িতে নিয়ে আসে। দুপুরবেলায় ধুম জ্বর আসে মিমির।
ঘোরে সে শুনতে পায় দিদা মামুকে বকছেন আর বলছেন
কেন নি জ্বরের য়ে গেছিলি তুই মেয়েটাকে ,ও নাহয় কিছু জানেনা তুই তো জানতিস সব। মামা কিছু বলছিলো মিমি আর শুনতে পায়নি। সে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখতে পাচ্ছিলো তুতুন তার আঁকা ছবিটা নিয়ে স্কুলের মাঠে ছুটে যেতে যেতে হঠাৎই আকাশে মিলিয়ে গেলো।
- এই মিমি কই যাস? আয় আমার কাছে একটু গল্প করি।
- কেন তোমার দোকানে কেউ নেই বুঝি,তা এখন তো অনেক ভিড় থাকে এখানে।আজ সব কই গেছে।
-আজ শনিবার তো অনেকেই হাটে গেছে। তাই ভিড় নেই। নে দুটো মুড়ির মোয়া খা। তুই তো ভালোবাসিস। তুই আসার আগেই তোর দিদা তোর পছন্দের সব নিয়ে যায় আমার কাছ থেকে।
- হ্যাঁ শুভ্রামাসি আমি মোয়া খেতে খুব ভালোবাসি। তবে এখন বসব না মা জলদি ফিরতে বলেছে। আমি একটুখানি ঘুরেই বাড়ি চলে যাবো নয়তো মা বকবে।
- আচ্ছা বেশ তাই যা। পাশের কলে হাতটা ধুয়ে নিস নয় চিটচিট করবে।
- টাটা, পরে আসব আবার মামুর সাথে।
এই বলে মিমি বেরিয়ে পরে। রাস্তার ধারের ছোট ছোট ফুল গাছ প্রজাপতি নানারকমের পাখি দেখতে দেখতেই সে অনেকটাই পথ চলে আসে। হঠাৎ খেয়াল হয় তার আরে এটা তো সুজনদাদুর বাড়ি!
আজ বাড়িটার সামনে এসে কিছুতেই নিজেকে আটকাতে পারলো না মিমি, গুটি গুটি পায়ে ভেতরে গেলোই সে। ভাঙ্গাচোরা বাড়ি কেউ কোথাও নেই। সে ভিতর বাড়ির দরজা খুলে ভেতরে যেতেই কতগুলো পায়রা উড়ে গেলো। মিমির বুকের ভিতর ছ্যাৎ কতে উঠলো। তবুও সে পিছিয়ে আসার পাত্রী নয়। আরেকটু ভেতরে যেতেই একটা ছোট ঘর। মিমি দেখে অবাক একটা ছোট ছেলে সেখানে বসে প্যাস্টেল কালার দিয়ে ছবি আঁকছে। মিমি তাকে ডেকে বলল...
- ও ভাই তুমি একা একা এখানে ছবি আঁকছ ভয় করেনা?
ছেলেটা মুখ না তুলেই বলল আমার বাড়ি এখানে আমার ভয় করবে কেন। এখন কেউ বাড়ি নেই তাই ছবি আঁকছি। তুমি কে, আগে তো দেখিনি?
- আমি মিমি, এখানে আমার দিদার বাড়ি। গরমের ছুটিতে আসি প্রতিবছর। যদিও আমায় ছোটমামা এই বাড়িতে ঢুকতে নিষেধ করেছিলো। কেন করেছিলো জানিনা তবে আমার তো তেমন কিছু মনে হল না।
- হুম আমাদের বাড়িটা সবাই ভয় পায়। ভাঙ্গাচোরা বাড়ি হলেই কি ভূতের বাড়ি হয়?
-সেই তো। ভূতের বাড়ি হলে কি তুমি ছবি আঁকতে এখানে বসে?
- তুমি আঁকবে ছবি?
- হ্যাঁ যদি তুমি রঙ আর কাগজ দাও।
- বেশ তবে তোমার আঁকা ছবিটা আমায় দিয়ে যেতে হবে।
- আচ্ছা বেশ তাই দেবো।
এরপর মিমি একটা সুন্দর গ্রামের ছবি এঁকে ছেলেটাকে দেয় আর বলে...
- তোমার নাম টা বল আমি কাগজের পিছনে লিখে দিই।
- আমার নাম তুতুন। তুমি এত সুন্দর ছবি আঁকতে পারো। এই চারটে রঙ তুমি উপহার নাও আমার থেকে।
এই বলে সে লাল নীল সবুজ আর কালো রঙের, রঙ পেন্সিল মিমিকে উপহার দেয়।
মিমি রঙ গুলো তার স্কার্টের পকেটে করে নিয়ে আসে তুতুন কে বিদায় জানিয়ে।
বিকালে মামু এলে মামুকে বলে যে সে আজ একটা অন্যায় করেছে। মামু না করা স্বত্বেও সে সুজনদাদুর বাড়িতে ঢুকেছে। আর সেখানে মিমি ভয় পাওয়ার মত কিছুই দেখেনি। বরং তুতুনের সাথে ছবি এঁকে বেশ ভালোই সময় কাটিয়েছে। মামু জিজ্ঞাসা করে...
- তুতুন! তুই তাকে কোথায় পেলি?
- কেন সেতো তার ঘরে বসেই ছবি আঁকছিলো। বাড়িতে আর কেউ ছিলোনা। তুতুন আমায় চারটে রঙ পেন্সিলো দিয়েছে।
- রঙ পেন্সিল! কই দেখা তো আমায়। মাকে দিদাকে বলেছিস কথাটা?
- না বলিনি তোমাকেই বললাম।
- রঙ গুলো দেখা আমায়
- এইতো আমার পকেটেই আছে।
মিমি পকেটে হাত ঢুকিয়ে কিছুই পায়না। ছুটে ঘরের ভিতরে তার ব্যাগটায় খুঁজে আসে। নাহ কোথাও নেই রঙ গুলো। সে বাইরে এসে মামুকে বলে...
- মামু কোথাও হারিয়ে ফেলেছি রঙ গুলো। পাচ্ছিনা খুঁজে।
- মিমি রঙ গুলো তুই পাসনি তাই পাচ্ছিস না। তোকে বার বার মানা কিরেছিলাম ওবাড়িতে না ঢুকতে। ওই বাড়িতে কেউ থাকেনা, সবাই মারা গেছে বছর তিনেক আগে। ফুড পয়জন হয়ে। আর যে তুতুনের কথা বলছিস সেও...
- কি বলছ মামু আমি আজ দুপুরেই তুতুনকে ছবি এঁকে উপহার দিয়ে এসেছি। তুমি চল দেখবে।
- আজ তো রাত হয়ে এলো মিমি। কাল সকালে যাবো এখন ভিতরে যা।
পরেরদিন সকালে মামু কাজে যাওয়ার আগেই মিমি জোর করে টানতে টানতে মামুকে নিয়ে যায় ওই বাড়িতে। ভিতরে ঢুকে দেখে কাল যে ঘরে সে আর তুতুন ছবি আঁকছিলো। সেই ঘরে একটা মরচে পরা তালা ঝুলছে। পাশের জানলাটা খোলা সেখান থেকে দুজন উঁকি মেরে দেখে, ঘরের মেঝেতে পুরানো কিছু ছবি আঁকার কাগজ আর প্যাস্টেল কালার ছড়িয়ে আছে। হঠাৎ মিমি কাঁপতে থাকে। তার মামু কোলে করে জলদি তাকে বাড়িতে নিয়ে আসে। দুপুরবেলায় ধুম জ্বর আসে মিমির।
ঘোরে সে শুনতে পায় দিদা মামুকে বকছেন আর বলছেন
কেন নি জ্বরের য়ে গেছিলি তুই মেয়েটাকে ,ও নাহয় কিছু জানেনা তুই তো জানতিস সব। মামা কিছু বলছিলো মিমি আর শুনতে পায়নি। সে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখতে পাচ্ছিলো তুতুন তার আঁকা ছবিটা নিয়ে স্কুলের মাঠে ছুটে যেতে যেতে হঠাৎই আকাশে মিলিয়ে গেলো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন