ভূতের দুঃখ
************************
শংকরলাল সাহা
************************
ঠিক দপুরে বাতাসপুরে
ভূত ভূতনী দুঃখ করে
বিষয়টা কি?-ভূতের খুকি
ভূতচর্চায় দিচ্ছে ফাঁকি।
কুলকুচি ও দন্তমর্জন-
ভূতের রীতি-করো বর্জন।
হাতে থাকবে নোংরা নখ!
পিঁচুটিতে ভরবে দু'চোখ!
চুলগুলো সব শণের দড়ি
তবেই কন্যা -"ভূতসুন্দরী"!
হাত কপালে ভূতনী বলে-
"হায়!মেয়ে রোজ সকালে
স্নান ক'রে ভা---লো জলে
পড়তে বসে শেওড়া ডালে।
দুখের কি আর শেষ আছে!
বট পাকুড় শিরীষ গাছে
নাকি সুরে গানের তালে
নাচে না মেয়ে সন্ধ্যাকালে।"
ভূত ভূতনী কেঁদে বলে-
"বিয়ে না দিয়ে গেলে
আমরা মরে মানুষ হ'লে
পড়বে মেয়ে অথৈ জলে।"
************************
শংকরলাল সাহা
************************
ঠিক দপুরে বাতাসপুরে
ভূত ভূতনী দুঃখ করে
বিষয়টা কি?-ভূতের খুকি
ভূতচর্চায় দিচ্ছে ফাঁকি।
কুলকুচি ও দন্তমর্জন-
ভূতের রীতি-করো বর্জন।
হাতে থাকবে নোংরা নখ!
পিঁচুটিতে ভরবে দু'চোখ!
চুলগুলো সব শণের দড়ি
তবেই কন্যা -"ভূতসুন্দরী"!
হাত কপালে ভূতনী বলে-
"হায়!মেয়ে রোজ সকালে
স্নান ক'রে ভা---লো জলে
পড়তে বসে শেওড়া ডালে।
দুখের কি আর শেষ আছে!
বট পাকুড় শিরীষ গাছে
নাকি সুরে গানের তালে
নাচে না মেয়ে সন্ধ্যাকালে।"
ভূত ভূতনী কেঁদে বলে-
"বিয়ে না দিয়ে গেলে
আমরা মরে মানুষ হ'লে
পড়বে মেয়ে অথৈ জলে।"
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন