অনাবিল অর্ঘের অমর্ত্য আলাপ
=======================
বিকাশ চন্দ
=======================
প্রতিদিনই আয়ুকাল ঘিরে রাখে জ্যোতির্ময়ী
চিৎকার করে উড়ে যায় পাখি জাগা রাত তেপান্তর
শ্মশান যাত্রীর হরিধ্বনি ঠোক্করে কাঁপে টেলি টাওয়ার
নিঃসময়ে পুত্র কন্যা আরও সব সম্পর্ক বাঁধন চিরকাল

তবুও তো কোনও নির্বোধ কালের বার্তা বাহক
কোনও মুহূর্তে সায়ংকাল ডেকে যাবে চন্দ্রাবলী
চোখের উপর ক্ষয়ে গেছে অক্ষ হীন চাঁদের রাত
হঠাৎই তখন মোম গলা জলে ধুয়ে যায় বসন্ত দিন
বেদী মূলে ফুল চন্দন ধূপের সুগন্ধী বাতাবরণ

পাখির পালকের কোমলতা ছুঁয়ে লাল নীল সাদা সবুজ
আমার জন্ম কথা জড়িয়ে ধূলো মাটি সংসার ছুঁয়ে
উঠোন থেকে ঘরে ছড়িয়ে আলতা পাটি পায়ের কুসুম
জন্মকাল ছুঁয়ে চিরন্তন মায়া আত্মার আলো
স্পর্শ কথায় জড়িয়ে অনাবিল অর্ঘের অমর্ত্য আলাপ
=======================
বিকাশ চন্দ
=======================
প্রতিদিনই আয়ুকাল ঘিরে রাখে জ্যোতির্ময়ী
চিৎকার করে উড়ে যায় পাখি জাগা রাত তেপান্তর
শ্মশান যাত্রীর হরিধ্বনি ঠোক্করে কাঁপে টেলি টাওয়ার
নিঃসময়ে পুত্র কন্যা আরও সব সম্পর্ক বাঁধন চিরকাল
তবুও তো কোনও নির্বোধ কালের বার্তা বাহক
কোনও মুহূর্তে সায়ংকাল ডেকে যাবে চন্দ্রাবলী
চোখের উপর ক্ষয়ে গেছে অক্ষ হীন চাঁদের রাত
হঠাৎই তখন মোম গলা জলে ধুয়ে যায় বসন্ত দিন
বেদী মূলে ফুল চন্দন ধূপের সুগন্ধী বাতাবরণ
পাখির পালকের কোমলতা ছুঁয়ে লাল নীল সাদা সবুজ
আমার জন্ম কথা জড়িয়ে ধূলো মাটি সংসার ছুঁয়ে
উঠোন থেকে ঘরে ছড়িয়ে আলতা পাটি পায়ের কুসুম
জন্মকাল ছুঁয়ে চিরন্তন মায়া আত্মার আলো
স্পর্শ কথায় জড়িয়ে অনাবিল অর্ঘের অমর্ত্য আলাপ
প্রাচী পত্র কথা
=================
আঙুলের মুদ্রায় জাগে জ্যোতি কাল
এসময়েই আদিম অবসাদ ঘিরে মোহন স্নিগ্ধতা
কোথাও কুসুম কুসুম উষ্ণ বুকের লুপ্ত যত ভেদাভেদ
অন্তরাত্মা দেখেছিল গাছ পালার ফাঁকে চূর্ণ আলোর অপরাহ্ন

অবিনীত প্রতিদিন মহড়া চলে পোড়ায় কিছু দগ্ধ ভেদ রেখা
সার সার মানুষের উঠে আসা ধূলো মাটি খড়ো ঘরে
কত কথা বর্ণ ময় কাঙ্ক্ষিত শরীরে ভেজে নোনা জলে
বিচিত্র উল্লাস স্নিগ্ধ বিষণ্ণতা দু'ঠোঁটে ছুঁয়ে সুন্দর ক্ষমা

সূর্য কী জানে তার যাত্রা পথ মাটি ছুঁয়ে থাকে চরাচর
একটি গোটা পৃথিবীর বিশুদ্ধ বিশ্বাসের বিনীত আবাহন
কে চায় অগুন শয্যায় হিরন্ময় আত্মাহুতি এ জীবন কালে
উলঙ্গ কপটতায় বেঁচে বর্তে গীতিময় জীবন্ত প্রাণী

গৃহ কোণে গান খেলা অলকা তিলকা ছোঁয়া রক্তগোলাপ রীতি
তবুও তো সিংহাসন থেকে উড়ে আসে জেহাদি ভীমরুল
সমস্ত ফল্গুধারায় দেব দ্বিজ খুঁজে রাখে ধূলোর আশীর্বাদ
পাষাণ কথারা প্রাণময় ভাস্কর প্রাচীপত্র কথায়
=================
আঙুলের মুদ্রায় জাগে জ্যোতি কাল
এসময়েই আদিম অবসাদ ঘিরে মোহন স্নিগ্ধতা
কোথাও কুসুম কুসুম উষ্ণ বুকের লুপ্ত যত ভেদাভেদ
অন্তরাত্মা দেখেছিল গাছ পালার ফাঁকে চূর্ণ আলোর অপরাহ্ন
অবিনীত প্রতিদিন মহড়া চলে পোড়ায় কিছু দগ্ধ ভেদ রেখা
সার সার মানুষের উঠে আসা ধূলো মাটি খড়ো ঘরে
কত কথা বর্ণ ময় কাঙ্ক্ষিত শরীরে ভেজে নোনা জলে
বিচিত্র উল্লাস স্নিগ্ধ বিষণ্ণতা দু'ঠোঁটে ছুঁয়ে সুন্দর ক্ষমা
সূর্য কী জানে তার যাত্রা পথ মাটি ছুঁয়ে থাকে চরাচর
একটি গোটা পৃথিবীর বিশুদ্ধ বিশ্বাসের বিনীত আবাহন
কে চায় অগুন শয্যায় হিরন্ময় আত্মাহুতি এ জীবন কালে
উলঙ্গ কপটতায় বেঁচে বর্তে গীতিময় জীবন্ত প্রাণী
গৃহ কোণে গান খেলা অলকা তিলকা ছোঁয়া রক্তগোলাপ রীতি
তবুও তো সিংহাসন থেকে উড়ে আসে জেহাদি ভীমরুল
সমস্ত ফল্গুধারায় দেব দ্বিজ খুঁজে রাখে ধূলোর আশীর্বাদ
পাষাণ কথারা প্রাণময় ভাস্কর প্রাচীপত্র কথায়
আদিম প্রাণের অক্ষয় সংলাপ
=================
শূন্য সময়ের হাওয়ায় প্রতিবিম্ব জেগে থাকে ছায়া
অকারণে কেউ কেউ ছড়িয়েছে বাতাসে হেমলক
প্রাচীন মূর্তির চোখে মণিময় রক্তিম রোশনাই
এভাবেই কপালে ছুঁয়েছে ঠোঁট নিশি জাগানিয়া শান্তি
আকাশ পৃথিবীর মাঝে ঝুলে থাকে আলোর পুষ্পধনু

বহুবার ঘিরে ধরেছে ছন্নছাড়া হৃদয় বাসনা যত
ভয়ে কাঁপে বুক জোড়া রক্ত কমল শূণ্যে মেলেছে ডানা
গর্ভ পরব কাল জানে ধ্রুব আলো রয়েছে নীলপদ্ম বুকে
মহাজাগতিক ব্রত যাপন দেখেছে হিমকাল অর্ধনারীশ্বর
চতুর যোগীরাজ জানে যজ্ঞহবিঃ জাদু জোব্বা পোড়ায়

ভেজা মাঠে গৌরী পট উবুড় জীবন খোলামকুচি
কূর্চি ফুলের বাগান মাঠের আলে কলমিলতা শাড়ি
তবুও তো বেঁচে থাকা মাঠ খসড়ায় আদি ক্ষেত্রপাল
অদৃশ্য স্রোতের শরীরে শরীর আদি পিতা আদি মাতা
অজাতক রক্তকরবী জানে আদিম প্রাণের অক্ষয় সংলাপ
=================
শূন্য সময়ের হাওয়ায় প্রতিবিম্ব জেগে থাকে ছায়া
অকারণে কেউ কেউ ছড়িয়েছে বাতাসে হেমলক
প্রাচীন মূর্তির চোখে মণিময় রক্তিম রোশনাই
এভাবেই কপালে ছুঁয়েছে ঠোঁট নিশি জাগানিয়া শান্তি
আকাশ পৃথিবীর মাঝে ঝুলে থাকে আলোর পুষ্পধনু
বহুবার ঘিরে ধরেছে ছন্নছাড়া হৃদয় বাসনা যত
ভয়ে কাঁপে বুক জোড়া রক্ত কমল শূণ্যে মেলেছে ডানা
গর্ভ পরব কাল জানে ধ্রুব আলো রয়েছে নীলপদ্ম বুকে
মহাজাগতিক ব্রত যাপন দেখেছে হিমকাল অর্ধনারীশ্বর
চতুর যোগীরাজ জানে যজ্ঞহবিঃ জাদু জোব্বা পোড়ায়
ভেজা মাঠে গৌরী পট উবুড় জীবন খোলামকুচি
কূর্চি ফুলের বাগান মাঠের আলে কলমিলতা শাড়ি
তবুও তো বেঁচে থাকা মাঠ খসড়ায় আদি ক্ষেত্রপাল
অদৃশ্য স্রোতের শরীরে শরীর আদি পিতা আদি মাতা
অজাতক রক্তকরবী জানে আদিম প্রাণের অক্ষয় সংলাপ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন