অন্যমনে গুচ্ছকবিতায় অঙ্কন গুচ্ছাইত
===========================
===========================
দুষ্টু’র এলো সফলতা
দুষ্টু ছেলের নানান বায়না
পড়ালেখায় অষ্টরম্ভা !
বাবা-মা করেন প্রার্থনা
“ঈশ্বর- এর মগজে দিন প্রভা”।
ওর জীবনে এলো তমসা
ধীরে-ধীরে সবাই করলো অবজ্ঞা ।
ঘৃণা’র অবসান ঘটাতে সহসা
বড়দের আদেশে চলার নিল প্রতিজ্ঞা ।
মুছে দিল সব মলিনতা
এখন জীবনের করলো সূচনা ।
সব কর্মে এলো ব্যাকুলতা
কৈশোরে নিয়ে এলো যোগ্য নমুনা !
লেখাপড়া
লেখাপড়ায় পাইনা মজা,
পিটুনির ভয়ে পড়ি সহজ-সোজা ।
গল্পতে জমে যায় যখন মন,
হাত থেকে ছেড়ে যায় তখন কলম ।
বইয়ের বোঝা দেখতে লাগে সাজা
হাতে খড়ি কেন করিয়ে ছিলো দিদা ।
খেলাধূলার কথা শুনলে এমন
দৌড়ে যাই আমরা সকলে তখন ।
আমাদের নিয়ে বসে মিটিং
বাবা-মায়ের মুখ হয় ক্ষীণ ।
এগিয়ে দুই-কক্ষে জানলাম...
না পড়লে, হতে পারবোনা সক্ষম ।
শিক্ষক ও বাবা-মা কেন বকে এতে বুঝলাম,
আজ থেকে নিলাম ঠান, করবোনা আর অভিমান ।
গোপনে পি.এইচ.ডি.
বাংলা পাড়ায় মদন দাদু তিনি বলতেন
বাংলায় করেছেন পি.এইচ.ডি.;
নেই কোন ভাষা জ্ঞান,
ছন্দে ও বানানে করেন শুধু’ই ভুল ।
পাড়ার মোড়ে দেয় ভাষণ্
লাইনের-পর-লাইন্,
আমি অনেক লিখি কবিতা ও ছড়া
কেউ করায় না আমায় সামিল ।
পাড়ার ছেলে দমন বললো তখন
তোমার লিখায় দেব সুর
হয়ে উঠবে ওটা গান নতুন;
সবাই শুনে করবে তোমার নাম-- মদন ।
খুশিতে জমিয়ে নিল অনেক লিখন,
এই সব ছিল তাঁর গোপন;
প্রশংসাপত্রে ছিল যে নাম--
তিনি আর এক-- মদন !
দাদু খুঁজেছে অনেক দিন ও মাস
পায়নি কোথাও, না ছিল তখন কোনও সোশ্যাল মিডিয়া,
শেষে নিজেকে নিয়েছিল লুকিয়ে কয়টা বছর ও মাস,
ফিরে, নিয়ে এলো প্রশংসাপত্রে আছে লেখা পি.এইচ.ডি. “মদন” ।
দুষ্টু ছেলের নানান বায়না
পড়ালেখায় অষ্টরম্ভা !
বাবা-মা করেন প্রার্থনা
“ঈশ্বর- এর মগজে দিন প্রভা”।
ওর জীবনে এলো তমসা
ধীরে-ধীরে সবাই করলো অবজ্ঞা ।
ঘৃণা’র অবসান ঘটাতে সহসা
বড়দের আদেশে চলার নিল প্রতিজ্ঞা ।
মুছে দিল সব মলিনতা
এখন জীবনের করলো সূচনা ।
সব কর্মে এলো ব্যাকুলতা
কৈশোরে নিয়ে এলো যোগ্য নমুনা !
লেখাপড়া
লেখাপড়ায় পাইনা মজা,
পিটুনির ভয়ে পড়ি সহজ-সোজা ।
গল্পতে জমে যায় যখন মন,
হাত থেকে ছেড়ে যায় তখন কলম ।
বইয়ের বোঝা দেখতে লাগে সাজা
হাতে খড়ি কেন করিয়ে ছিলো দিদা ।
খেলাধূলার কথা শুনলে এমন
দৌড়ে যাই আমরা সকলে তখন ।
আমাদের নিয়ে বসে মিটিং
বাবা-মায়ের মুখ হয় ক্ষীণ ।
এগিয়ে দুই-কক্ষে জানলাম...
না পড়লে, হতে পারবোনা সক্ষম ।
শিক্ষক ও বাবা-মা কেন বকে এতে বুঝলাম,
আজ থেকে নিলাম ঠান, করবোনা আর অভিমান ।
গোপনে পি.এইচ.ডি.
বাংলা পাড়ায় মদন দাদু তিনি বলতেন
বাংলায় করেছেন পি.এইচ.ডি.;
নেই কোন ভাষা জ্ঞান,
ছন্দে ও বানানে করেন শুধু’ই ভুল ।
পাড়ার মোড়ে দেয় ভাষণ্
লাইনের-পর-লাইন্,
আমি অনেক লিখি কবিতা ও ছড়া
কেউ করায় না আমায় সামিল ।
পাড়ার ছেলে দমন বললো তখন
তোমার লিখায় দেব সুর
হয়ে উঠবে ওটা গান নতুন;
সবাই শুনে করবে তোমার নাম-- মদন ।
খুশিতে জমিয়ে নিল অনেক লিখন,
এই সব ছিল তাঁর গোপন;
প্রশংসাপত্রে ছিল যে নাম--
তিনি আর এক-- মদন !
দাদু খুঁজেছে অনেক দিন ও মাস
পায়নি কোথাও, না ছিল তখন কোনও সোশ্যাল মিডিয়া,
শেষে নিজেকে নিয়েছিল লুকিয়ে কয়টা বছর ও মাস,
ফিরে, নিয়ে এলো প্রশংসাপত্রে আছে লেখা পি.এইচ.ডি. “মদন” ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন