অন্যমনে গুচ্ছকবিতায় ভাস্কর পাল
=========================
=========================
সূর্যস্নাতা
তোমার আকাশ জুড়ে ঝড়
মুহূর্তে তোলপাড় তুমি
তোমায় এলোমেলো করে
ছুটে আসে সেই মেঘ আমার কাছে
হাজারো গোপন নালিশ শোনাবে বলে
ঝরে পড়ে বৃস্টি হয়ে
প্রথম পরশে সে শোনায়
তোমার গুন গুন গানের গল্প
পশলা বাড়িয়ে তোমার রাগ অনুরাগ
না পাওয়ার গল্প
এরপর ঝম ঝম করে ভেঙে পড়ে মেঘ
অভিমানে আর সোহাগে ভিজিয়ে
আমি সপসপে বৃষ্টি মেখে
অনুভব করি জল সোহাগ
আমার সারা শরীর জুড়ে
তখন তোমার ভেজা চুলের সুগন্ধ
সূর্যপুত্র
দিগন্তরেখায় দাঁড়িয়ে
অপলক নয়নে চেয়ে আছি তোমার দিকে
ডুবে যেতে যেতে ছড়িয়ে দিয়ে গেলাম
হৃৎপিন্ড থেকে ছলকে ছলকে ওঠা লাল মেঘ ।
তুমি কর্ণ চেয়েছিলে গর্ভে
মহারণ্যে হারিয়ে যাওয়ার পথে
তুমি ছুটে এসে বক্ষলগ্না হয়েছিলে ।
নদী পাড় ভাঙে মহাপ্রলয়ে
এক পর্ব থেকে শুরু করে অন্য পর্বে যেতে হোঁচট খাই
ভালোবাসার কিছু অংশ রয়ে যায় নিঃশব্দের পরপারে
স্মৃতিকথা আঁকড়ে এই জৈষ্ঠের রাতেই চালাই
শব্দভেদী বাণ
রাতের নীরবতা ভেঙে ডেকেওঠে
পাললিক পাখি ।
তোমার ছেড়ে যাওয়া স্কুলের সামনে দিয়ে
যেতে যেতে মনে পড়ে গেল
তোমায় দেব বলে অনেক অনেক
সূর্য এঁকেছিলাম
দমকা হাওয়াতে ঠিকানা লিখে ভাসিয়েছিলাম
তোমার "ছোট্ট সূর্য" গুলো
পরদিন সারাটা রাস্তা জুড়ে
অজস্র সূর্যরা তোমায় খুঁজে নিল ।
জলজ জীবন নিয়ে ছুটে ছুটে কালঘাম
মুছে যাওয়া ক্যানভাসে কি ভাবে লিখি
তোমার নাম ?
তুমি কুন্তী হতে চেয়েছিলে
ঠোঁট থেকে আমি সরিয়ে নিলাম ঠোঁট
কি বলব তোমায় ?
তুমি শুধু দেখো চতুর্দিকে প্রগাঢ় অন্ধকার
দুর্বিনীত , দুঃসহ
হিংসা দ্বেষ আর অহিষ্ণুতার উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত কাল ।
কালে কালে ক্ষয়েছে ভক্তি , বিশ্বাস
মনে রয়ে গেছে সন্দেহ সংশয়
তুমি দুই হাতে প্রদীপ তুলে ধরো
দেখবে গৃহে প্রানের একটি আলো
অকৃত্রিম স্থীর হয়ে আছে ।।
তুমি প্রেম
চোখে চোখ রেখে তাকাও
দাও ওই বাম হাত । নিলাম ।
এই ঠোঁট ছুঁয়েছে তোমার অনামিকা
ভালোবাসা হাতেই ছিল হাতছানি হয়ে
বড়ই আদরের এই হাত , সামলে রেখো
একটু আদরে রেখো , ভুল আদরের ক্ষত নিয়ে
এক পরিধি স্বপ্ন নিয়ে
পূর্ণিমার চাঁদে কপাল ভরিয়ে ।।।
তোমার আকাশ জুড়ে ঝড়
মুহূর্তে তোলপাড় তুমি
তোমায় এলোমেলো করে
ছুটে আসে সেই মেঘ আমার কাছে
হাজারো গোপন নালিশ শোনাবে বলে
ঝরে পড়ে বৃস্টি হয়ে
প্রথম পরশে সে শোনায়
তোমার গুন গুন গানের গল্প
পশলা বাড়িয়ে তোমার রাগ অনুরাগ
না পাওয়ার গল্প
এরপর ঝম ঝম করে ভেঙে পড়ে মেঘ
অভিমানে আর সোহাগে ভিজিয়ে
আমি সপসপে বৃষ্টি মেখে
অনুভব করি জল সোহাগ
আমার সারা শরীর জুড়ে
তখন তোমার ভেজা চুলের সুগন্ধ
সূর্যপুত্র
দিগন্তরেখায় দাঁড়িয়ে
অপলক নয়নে চেয়ে আছি তোমার দিকে
ডুবে যেতে যেতে ছড়িয়ে দিয়ে গেলাম
হৃৎপিন্ড থেকে ছলকে ছলকে ওঠা লাল মেঘ ।
তুমি কর্ণ চেয়েছিলে গর্ভে
মহারণ্যে হারিয়ে যাওয়ার পথে
তুমি ছুটে এসে বক্ষলগ্না হয়েছিলে ।
নদী পাড় ভাঙে মহাপ্রলয়ে
এক পর্ব থেকে শুরু করে অন্য পর্বে যেতে হোঁচট খাই
ভালোবাসার কিছু অংশ রয়ে যায় নিঃশব্দের পরপারে
স্মৃতিকথা আঁকড়ে এই জৈষ্ঠের রাতেই চালাই
শব্দভেদী বাণ
রাতের নীরবতা ভেঙে ডেকেওঠে
পাললিক পাখি ।
তোমার ছেড়ে যাওয়া স্কুলের সামনে দিয়ে
যেতে যেতে মনে পড়ে গেল
তোমায় দেব বলে অনেক অনেক
সূর্য এঁকেছিলাম
দমকা হাওয়াতে ঠিকানা লিখে ভাসিয়েছিলাম
তোমার "ছোট্ট সূর্য" গুলো
পরদিন সারাটা রাস্তা জুড়ে
অজস্র সূর্যরা তোমায় খুঁজে নিল ।
জলজ জীবন নিয়ে ছুটে ছুটে কালঘাম
মুছে যাওয়া ক্যানভাসে কি ভাবে লিখি
তোমার নাম ?
তুমি কুন্তী হতে চেয়েছিলে
ঠোঁট থেকে আমি সরিয়ে নিলাম ঠোঁট
কি বলব তোমায় ?
তুমি শুধু দেখো চতুর্দিকে প্রগাঢ় অন্ধকার
দুর্বিনীত , দুঃসহ
হিংসা দ্বেষ আর অহিষ্ণুতার উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত কাল ।
কালে কালে ক্ষয়েছে ভক্তি , বিশ্বাস
মনে রয়ে গেছে সন্দেহ সংশয়
তুমি দুই হাতে প্রদীপ তুলে ধরো
দেখবে গৃহে প্রানের একটি আলো
অকৃত্রিম স্থীর হয়ে আছে ।।
তুমি প্রেম
চোখে চোখ রেখে তাকাও
দাও ওই বাম হাত । নিলাম ।
এই ঠোঁট ছুঁয়েছে তোমার অনামিকা
ভালোবাসা হাতেই ছিল হাতছানি হয়ে
বড়ই আদরের এই হাত , সামলে রেখো
একটু আদরে রেখো , ভুল আদরের ক্ষত নিয়ে
এক পরিধি স্বপ্ন নিয়ে
পূর্ণিমার চাঁদে কপাল ভরিয়ে ।।।
মুগ্ধতা রেখে গেলাম❤️
উত্তরমুছুন